ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেনের সময়সূচি ও টিকেটের দাম

ময়মনসিংহ হলো বাংলাদেশের উত্তর প্রান্তবর্তী, ৪র্থ বৃহত্তম শহর। আপনি যদি ট্রেনে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যেতে চান, তাহলে প্রথমে আপনার একটু জেনে নেয়া উচিত ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেনের সময়সূচি ও টিকিটের দাম সম্পর্কে।



Dhaka to Mymensingh Train Schedule & Ticket Price 2023
ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশন।

এই নিবন্ধে ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেনের সময়সূচি এবং টিকেটের মূল্যের পাশাপাশি রয়েছে রেলপথ ও সড়কপথে দু’টি শহরের দূরত্ব, ঢাকা থেকে ময়মনসিংহগামী ট্রেনগুলোর পরিচিতি ও বিরতিস্থল, কয়েকটা প্রাসঙ্গিক ছবি এবং ঢাকা টু ময়মনসিংহ বা অন্য যে-কোনো গন্তব্যের জন্য কীভাবে অনলাইনে ট্রেনের টিকিট বুকিং দিতে হয় সে বিষয়ে কিছু দিকনির্দেশনা।

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিজস্ব জরিপ অনুযায়ী, রেলপথে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহের দূরত্ব হলো ১২৩ কিলোমিটার। অন্যদিকে জাতীয় তথ্য বাতায়ন বলছে, সড়কপথে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহের দূরত্ব ১২১ কিলোমিটার।

আপনি যদি ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যেতে আন্তঃনগর ট্রেনে চড়েন, তাহলে গন্তব্যে পৌঁছুতে আপনার সময় লাগবে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা। কিন্তু মেইল ট্রেন এক্ষেত্রে প্রায় দ্বিগুণ সময় নেবে। সেজন্যে আন্তঃনগর ট্রেনগুলোই বাংলাদেশে যাত্রী পরিবহনের জন্য আদর্শ ট্রেন হিসেবে জনপ্রিয়।

রাজধানী ঢাকা থেকে রেলপথে ও সড়কপথে বাংলাদেশের সকল জেলা শহরের সঠিক দূরত্ব জানতে এটা দেখুন: Dhaka to All district Distance.

ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেনের সময়সূচি

ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেন রুট বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যস্ত রেলপথ। সব মিলিয়ে ১২টি ট্রেন এই রুটে আসা-যাওয়া করে। এতগুলি ট্রেন সম্ভবত দেশের অন্য কোনও রুটে চলে না। এই ১২টি ট্রেনের মধ্যে ৬টি হলো আন্তঃনগর ট্রেন এবং ৬টি হলো মেইল ট্রেন।

ঢাকা টু ময়মনসিংহ রুটে চলাচলকারী আন্তঃনগর ট্রেনগুলো হলো: তিস্তা এক্সপ্রেস, অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস, ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস, যমুনা এক্সপ্রেস, হাওর এক্সপ্রেস এবং মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস।



ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটের মেইল ট্রেনগুলো হলো: ঈশা খাঁ এক্সপ্রেস, মহুয়া এক্সপ্রেস, দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার, বলাকা কমিউটার, জামালপুর কমিউটার এবং ভাওয়াল এক্সপ্রেস।

এই লেখাটিকে আমরা তাই দু’টি অংশে বিভক্ত করে সবগুলি ট্রেনের সময়সূচি বর্ণনা করছি। এতে আপনি সমস্ত ট্রেনের প্রস্থানের সময়, আগমনের সময় এবং সাপ্তাহিক বন্ধের দিন সম্পর্কে হালনাগাদ তথ্য জানতে পারবেন।

ঢাকা-ময়মনসিংহ ট্রেন: পরিচিতি, সময়সূচি ও বিরতি

১. তিস্তা এক্সপ্রেস:

তিস্তা এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭০৭/৭০৮) হচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালিত একটি বিরতিহীন এবং দ্রুতগামী আন্তঃনগর ট্রেন। ট্রেনটি ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ বাজার রেলস্টেশন পর্যন্ত যায়। ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশন হলো তিস্তা এক্সপ্রেসের অন্যতম বিরতিস্থল। তাই এটি ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ ভ্রমণের জন্যে একটি জনপ্রিয় ট্রেন।

সময়সূচি: তিস্তা এক্সপ্রেস সকাল ৭টা ২০ মিনিটে ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে যায় এবং সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে ময়মনসিংহ স্টেশনে পৌঁছায়। সোমবার হলো তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটির দিন।

বিরতিস্থল: ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ১২৩ কিলোমিটারের যাত্রাপথে তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনটি মাত্র ৩টি স্টেশনে বিরতি নেয়। বিরতিস্থলগুলো হলো: ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, জয়দেবপুর জংশন এবং গফরগাঁও রেলস্টেশন।

Dhaka to Mymensingh train Tista Express
ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেন তিস্তা এক্সপ্রেস।
২. ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস:

ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৪৩/৭৪৪) হলো বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালিত ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটের একটি সন্ধ্যাকালীন আন্তঃনগর ট্রেন, যাতে খাবার ও ঘুমের ব্যবস্থা সহ একটি আধুনিক ট্রেনের স্বাভাবিক সকল সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।

সময়সূচি: ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস প্রতিদিন সন্ধ্যে ৬টায় ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করে এবং সকাল সাড়ে ৯টায় ময়মনসিংহ রেলস্টেশনে পৌঁছায়। ট্রেনটি সপ্তাহের সাত দিনই যাত্রী বহনে ব্যস্ত থাকে, এর কোনো সাপ্তাহিক ছুটিছাটা নেই।

বিরতিস্থল: ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস আন্তঃনগর ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ময়মনসিংহ রেলস্টেশনে পৌঁছা পর্যন্ত পথিমধ্যে মাত্র ৩টি স্টেশনে এবং এর উল্টোপথে মাত্র ২টি স্টেশনে বিরতি নেয়। এই বিরতিস্থলগুলো হলো: ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, জয়দেবপুর জংশন (কেবল ৭৪৩-এর জন্য), এবং গফরগাঁও রেলস্টেশন।

৩. যমুনা এক্সপ্রেস:

যমুনা এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৪৫/৭৪৬) হচ্ছে ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে জামালপুরের তারাকান্দি রেলস্টেশন পর্যন্ত চলাচলকারী একটি আধুনিক আন্তঃনগর ট্রেন। ট্রেনটি ময়মনসিংহ জংশনে থেমে যাত্রী বদল করে। ফলে ঢাকা ও ময়মনসিংহের মধ্যে যাতায়াতকারী যাত্রীরা ট্রেনটি ব্যবহার করতে পারেন।



সময়সূচি: যমুনা এক্সপ্রেস আন্তঃনগর ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়ে যায় বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে এবং ময়মনসিংহ রেলস্টেশনে পৌঁছায় রাত ৮টায়। এটিও একটি প্রাত্যহিক ট্রেন, এর কোনও বন্ধের দিন নেই।

বিরতিস্থল: ঢাকা কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনে যাওয়ার পথে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন ৪টি স্টেশনে থামে। বিরতিস্থলগুলো হলো: ঢাকা বিমানবন্দর রেলস্টেশন, জয়দেবপুর জংশন, শ্রীপুর এবং গফরগাঁও রেলস্টেশন।

৪. হাওর এক্সপ্রেস:

হাওর এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৭৭/৭৭৮) হলো রাজধানী ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ হয়ে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ রেলস্টেশন পর্যন্ত চলাচলকারী একটি আন্তঃনগর ট্রেন। ৩০শে জুলাই, ২০১৩-তে ট্রেনটি উদ্বোধন করা হয়েছিল।

সময়সূচি: হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে সকাল ১১টা ৫০ মিনিটে যাত্রা শুরু করে বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে ময়মনসিংহে পৌঁছায়। বৃহস্পতিবার এর সাপ্তাহিক বন্ধের দিন।

বিরতি: ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যাওয়ার পথে ৩টি স্টেশনে হাওর এক্সপ্রেস ট্রেন থামে। বিরতিস্থলগুলো হলো: ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, জয়দেবপুর জংশন এবং গফরগাঁও রেলস্টেশন।

৫. অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস:

অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৩৫/৭৩৬) হলো বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন ও দ্রুতগতির আন্তঃনগর ট্রেন, যা রাজধানী ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ হয়ে জামালপুরের তারাকান্দি রেলস্টেশন পর্যন্ত চলাচল করে। অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস উদ্বোধন করা হয়েছিল ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭ সালে।

সময়সূচি: অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়ে যায় এবং ১২টা ৩৭ মিনিটে ময়মনসিংহে পৌঁছায়। অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস একটি নিত্যকার ট্রেন, এর কোনও সাপ্তাহিক ছুটি নেই।

বিরতি: ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ময়মনসিংহ রেলস্টেশন পর্যন্ত যাত্রাপথে অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস ট্রেনটি শুধু দু’টি স্থানে থামে। বিরতিস্থানগুলো হলো ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এবং গফরগাঁও রেলওয়ে স্টেশন।

৬. মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস:

মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৮৯/৭৯০) হলো ঢাকা-ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা রুটে চলাচলকারী বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি আন্তঃনগর ট্রেন। ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ময়মনসিংহে পৌঁছে যাত্রীবদল করে, তারপর নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ রেলস্টেশনের উদ্দেশে ছুটে যায়।

মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন 8ঠা সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে উদ্বোধন করা হয়।



সময়সূচি: মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস আন্তঃনগর ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে দুপুর ২টা ২০ মিনিটে ছেড়ে যায় এবং রাত ৮টা ১০ মিনিটে ময়মনসিংহে পৌঁছায়। সোমবার এর সাপ্তাহিক বন্ধের দিন।

বিরতি: মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস আন্তঃনগর ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ময়মনসিংহ রেলস্টেশন পর্যন্ত যাত্রাপথে মাত্র দু’টি স্থানে থামে। বিরতিস্থানগুলো হলো: ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এবং গফরগাঁও রেলওয়ে স্টেশন।

ঢাকা-ময়মনসিংহ ট্রেন সময়সূচি ২০২৩

আন্তঃনগর ট্রেন
ট্রেনের নাম প্রস্থান আগমন বন্ধ
৭০৭ - তিস্তা এক্সপ্রেস সকাল ০৭:২০ সকাল ১০:৩৫ সোম
৭৪৩ - ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস সন্ধ্যে ০৬:০০ রাত ০৯:৩০ নেই
৭৪৫ - যমুনা এক্সপ্রেস বিকেল ০৪:৪০ রাত ০৮:০০ নেই
৭৭৭ - হাওর এক্সপ্রেস রাত ১১:৫০ রাত ০৩:৫০ বৃহঃ
৭৩৫ - অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস সকাল ০৯:৪০ দুপুর ১২:৩৭ নেই
৭৮৯ - মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস দুপুর ০২:২০ রাত ০৮:১০ সোম
মেইল ট্রেন
ট্রেনের নাম প্রস্থান আগমন
৪৮ - দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার ভোর ০৫:৪০ সকাল ১১:৪৫
৫২ - জামালপুর কমিউটার বিকেল ০৩:৪০ সন্ধ্যে ০৬:১৫
৪৮ - ঈশা খাঁ এক্সপ্রেস সকাল ১১:৩০ রাত ০৯:৪৫
৪৪ - মহুয়া এক্সপ্রেস সকাল ০৮:১০ দুপুর ০২:৫০
৬৫ - ভাওয়াল এক্সপ্রেস রাত ০৯:০০ ভোর ০৫:৪০
Dhaka to Mymensingh Train Schedule & Ticket Price 2023
Dhaka to Mymensingh Train Schedule

ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেনের টিকেটের দাম

বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চলের ট্রেনের মতো ঢাকা থেকে ময়মনসিংহগামী ট্রেনগুলোতেও বিভিন্ন শ্রেণীর আসন রয়েছে। ট্রেনের টিকিটের দাম কত হবে, সেটা আসনের শ্রেণির ওপর নির্ভর করে। আমরা নিচের সারণীতে বাংলাদেশ রেলওয়ের সর্বশেষ হালনাগাদকৃত মূল্যতালিকা অনুযায়ী ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেনের টিকিটের মূল্য তুলে দিচ্ছি।

ঢাকা-ময়মনসিংহ ট্রেনের টিকেট মূল্য ২০২৩

আসনের শ্রেণী টিকেট মূল্য
২য় শ্রেণী সাধারণ ৩৫ টাকা
২য় শ্রেণী মেইল ৫০ টাকা
কমিউটার ৬০ টাকা
সুলভ ৭০ টাকা
শোভন ১২০ টাকা
শোভন চেয়ার ১৪০ টাকা
১ম শ্রেণী চেয়ার ১৮৫ টাকা
স্নিগ্ধা ২৭১ টাকা
১ম শ্রেণী কেবিন ২৮০ টাকা
এসি সিট ৩২২ টাকা
এসি কেবিন ৪৮৩ টাকা

ঢাকা-ময়মনসিংহ ট্রেন টিকেট অনলাইন

ট্রেন ভ্রমণ উপভোগ্য, কিন্তু ট্রেনের টিকেট কেনা একটু ঝামেলার ব্যাপার। মাঝেমধ্যে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াতে হতো যাত্রীদেরকে। তবে বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যান্য সরকারি পরিষেবার মতো রেলওয়ে বিভাগও ‘ডিজিটাল’ হয়েছে, ইন্টারনেটের সহায়তায় ট্রেনের টিকিট বুকিংয়ের প্রক্রিয়াও হয়েছে সহজ ও সময় সাশ্রয়ী।

তাই আপনি এখন আপনার বাড়িতে বসে থেকেই অনলাইনে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ কিংবা আপনার অন্য যে-কোনো কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের ট্রেনের টিকেট বুকিং দিতে পারেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ‘ই-সেবা’ ওয়েবসাইট, ‘রেল সেবা’ মোবাইল অ্যাপ, এবং রবি সহ কয়েকটি মোবাইল অপারেটরের সাহায্যে এসএমএসের মাধ্যমে অনলাইন ট্রেন টিকেট বিক্রয় করছে। আপনি ক্রেডিট কার্ড, বিকাশ বা অন্য কোনো অর্থ লেনদেন পরিষেবা ব্যবহার করে অনলাইনে কেনা আপনার ট্রেনের টিকেটের মূল্য প্রদান করতে পারেন।

কীভাবে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ ট্রেনের, বা অন্য কোনও গন্তব্যের জন্যে ট্রেন টিকেট কিনবেন আপনার বাড়িতে বসেই? পর্যটন ডটকম এ সম্পর্কে একটি সহজ ও ধাপে ধাপে বর্ণিত নির্দেশিকা প্রস্তুত করেছে। এটা একবার দেখে নিলেই অনলাইনে ট্রেনের টিকেট ক্রয়ের পুরো প্রক্রিয়া আপনার কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে। নির্দেশিকাটি এই:

শুভযাত্রা! 🌺

বাংলাদেশ রেলওয়ের সর্বশেষ পরিমার্জন অনুসারে আমরা এখানে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ ট্রেনের সময়সূচি ও টিকেটের মূল্য সম্পর্কিত তথ্যাদি তুলে ধরেছি। আপনি যদি আপনার ফিরতি যাত্রা সম্পর্কেও তথ্য চান, তাহলে ময়মনসিংহ থেকে ঢাকা ট্রেনের সময়সূচিও একবার দেখে নিতে পারেন। সবশেষে, নিচে একটি মন্তব্য রেখে যান, কেননা আপনার অভিজ্ঞতা ও অনুভূতি মূল্যবান হতে পারে। কোনো বিশেষ পরামর্শ থাকলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। এতক্ষণ পর্যটনকে সঙ্গ দেবার জন্যে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!



আপনার ভ্রমণ আনন্দময় হোক!

Was this article helpful?
YesNo

Leave a Comment

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Adblock Detected!

Please help us run the website by disabling your ad blocker.

Refresh Page
Scroll to Top
Scroll to Top